সর্বশেষ আপডেট September 11th, 2016 4:08 PM
Dec 07, 2015 সুসং নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম : অন্যরকম খবর, আলোচিত সংবাদ, লাইফস্টাইল 0
সুসঙ্গ নিউজ ডেক্স : লেখাটির আগে একটি অভিমানের গল্প দিয়ে শুরু করতে চাই। কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার বয়োবৃদ্ধ মো. রমজান আলী। বয়স ৮০ পেরিয়েছে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছে এক সময়ের সুঠাম শরীর, শরীরের মাংসের সঙ্গে লেগে আছে কোঁচকানো চামড়া।
তরুণ বয়সে রমজান আলী চাকরি করতেন পুলিশে। সে পাকিস্তান আমলের কথা। অবসর জীবনের এ পর্যায়ে সরকার থেকে কিছু পেনশনও পাচ্ছিলেন। এভাবেই চলছিল রমজান আলীর জীবন। কিন্তু তাতেও যেন কমতি ছিল কোথাও। ছেলে আর ছেলের বউয়ের সংসারে তিনি ছিলেন নিগৃহীত, অবহেলিত (সামাজিক-অর্থনৈতিক বাস্তবতায় অবহেলিত)। ছেলের নানা গঞ্জনায় বৃদ্ধ হয়ত বুঝেছিলেন তার আত্মসম্মান জরুরি। কেননা বয়সের শেষপ্রান্তে এসে তিনি পরিণত হয়েছেন সংসারের অবাঞ্চিত এক বোঝায়। বৃদ্ধমন মুক্তি চেয়েছিল।
লেখাটি যখন লিখছি তার সাতদিন আগে ওই বৃদ্ধ সাদা পাঞ্জাবি আর চেকের লুঙ্গি সম্বল করে পরিবারের কাউকে না জানিয়েই বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। এরপর ঢাকায় আসেন। বনানীতে।
কুমিল্লার ভিটেমাটি ছেড়ে আসার আগে হয়ত বৃদ্ধ তার এক হাতে অগণিত স্বপ্ন নিয়ে পাড়ি দিতে চেয়েছিলেন জীবনের বাকি পথ। অপর হাতে ছিল পুরনো একটি লাঠি। চলার পথে পুরনো এই লাঠিটিই ছিল একমাত্র বন্ধু।ঢাকাতে তার কোনো এক মেয়ের সংসার। কিন্তু বনানীতে এসে বৃদ্ধকে থেমে যেতে হয়। বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় তিনি কোনো ঠিকানা কিংবা কোনো মোবাইল নাম্বার নিয়ে আসেননি। স্মৃতিশক্তির ওপর আস্থা রেখে বৃদ্ধ ভেবেছিলেন ঠিকই মেয়ের বাড়িতে পৌঁছতে পারবেন অভিমানী বাবা।
বাধ সাধে স্মৃতি। রমজান আলী মেয়ের বাড়ি চিনতে পারেননি। রয়ে গেলেন বনানীর ধুলোমাখা রাস্তায়। স্থানীয় চা দোকানদারের ভাষ্যমতে, লোকটি চারদিন ধরে এখানেই ছিলেন। বলেছিলেন ঢাকায় মেয়ের বাড়ি আছে, কিন্তু ঠিকানা বলতে পারেননি।
ভিক্ষুক ভেবে পথচারীদের কেউ কেউ টাকা দিয়েছেন করুণায়, কিনে দিয়েছেন হালকা খাবার। হয়ত ভাত খাননি অভিমানের ওই চারদিনে। ক্রমে ক্রমে শরীর খারাপ হতে থাকে ওই বৃদ্ধের। একপর্যায়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন আরো বেশি। এরপর ২৬ তারিখ (বুধবার) দুপুর ২টার পর ফুটপাতেই মারা যান ওই বৃদ্ধটি। মারা যাওয়ার আগে একজনের কাছে এক গ্লাস পানি চেয়েছিলেন। পানি খাওয়ার আগেই প্রদীপ নেভে রমজানের।
অফিসে আসার পথে বনানী পোস্ট অফিসের মোড়ের ফুটপাতে দেখি ওই বৃদ্ধকে ঘিরে মানুষের জটলা। বৃদ্ধটি সটান হয়ে শুয়ে আছেন, প্রথমে ভেবেছি লোকটি ঘুমিয়ে। ফুটপাতের ওই বিছানার ডানপাশে রাখা লাঠি, পরনের পাঞ্জাবি দিয়ে ঢাকা অভিমানী মুখ। আর লুঙ্গির ভাঁজে যতেœ রাখা কতগুলো টাকা। কিছুক্ষণ পর খবর পেয়ে ছুটে এলেন বৃদ্ধের নাতি মো. আনোয়ার। ওপরের ঘটনাটি তিনি জানালেন আমাদের। বললেন, নানার খোঁজও করেছিলেন সম্ভাব্য জায়গায়।
পাঠক নিশ্চয় বুঝেছেন এতক্ষণে- অভিমানের ওই গল্পটি নিছক গল্প নয়, আমাদের গ্রামীণ সমাজে প্রবীণদের প্রতি (সব পরিবারের বেলায় নয়) মানবিক মূল্যবোধ হারিয়ে যাওয়ার এক করুণ বাস্তবতা এটি।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রবীণদের প্রতি এ আচরণ কেন? হয়ত কিছুটা উত্তর পাওয়া যাবে গ্রামীণ অর্থনীতি, সামাজিক বাস্তবতা বিচার করলে। আমাদের গ্রামগুলোতে ঢুকে গেছে পুঁজি, ঢুকেছে বাণিজ্য সবাই ছুটছে টাকার পেছনে। ভেঙে যাচ্ছে যৌথ পরিবার, ভাঙছে বন্ধন।
সংসারে দেখা গেলো চারজন পাঁচজন ছেলে-মেয়ে। প্রবীণদের কষ্টের জমিজমা ছেলে-মেয়েরা ভাগাভাগি করে যার যার মতো সংসার চালাচ্ছেন। সবাই ব্যস্ত ছেলে-মেয়ে, সংসার নিয়ে। কেবল নিভৃতে থাকেন প্রবীণ বাবা-মা। এভাবেই অধিকাংশ পরিবারে শেষ জীবন পার করতে হয় তাদের। আবার দেখা গেল, এর মধ্যে মারা গেলেন একজন, অপরজনের দুর্ভোগের অন্ত নেই।
এ তো গেল গ্রামীণ বাস্তবতা। আমাদের শাহরিক বাস্তবতা আরো ভয়াবহ। টুনাটুনির সংসারে বৃদ্ধ-বৃদ্ধার (বাবা-মা) বসতি যেন ‘বেমানান’। তারা হিন্দি সিরিয়াল বোঝেন না, তারা গ্লু-কোমায় আক্রান্ত চোখে পত্রিকা পড়তে পারেন না, ঠিকমতো পথ চলতে পারেন না। শহুরে জীবনে প্রবীণ একজন ‘বিড়ম্বনা’ বটে। গ্রামে রাখ বৃদ্ধ বাবা-মাকে (শহুরে জীবনে অভ্যস্ত হতে পারেন না কিছু বাবা-মা, তাদের কথা আলাদা) মাসে মাসে কিছু টাকা পাঠাও কিংবা পাঠিয়ে দাও বৃদ্ধাশ্রমে।
সারাদিন শহরের ঘরে বৃদ্ধদের শুয়ে থাকতে হয় আধমরা হয়ে কিংবা তসবি-জায়নামাজ (ধর্মীয় ব্যস্তবতা বোঝাতে ব্যবহৃত) নিয়ে বসে থাকতে হয়। তাদের যৌবনের টগবগে সেই মুহূর্তগুলো নেই। বৃদ্ধদের কাছ থেকে গল্প শোনার কেউ নেই। নাতি-পুতিদের কাছে গল্প বলবে তারা ব্যস্ত ফেসবুক, গান শেখা, ছবি আঁকা কিংবা স্কুলের পড়ার বোঝা নিয়ে।
এবার আসা যাক নাগরিক ব্যবস্থাপনায়। ঢাকা শহরের কথা যদি ধরি- তাহলে বলতে হয় বৃদ্ধদের জন্য আলাদা কোনো বিনোদন ব্যবস্থা রাখেনি নগর, বৃদ্ধদের জোড়ালো কোনো সংগঠন নেই, বৃদ্ধদের ক্লাব নেই, সমিতি নেই। বৃদ্ধদের জন্য নেই আলাদা গণপরিবহন। বছরে কেবল প্রবীণ দিবস এলেই কোনো অডিটোরিয়াম ভাড়া করে সেমিনার চলে, এই পর্যন্তই।
ব্যস্ত রাস্তার ‘কয়েক হাত’ পরপর পারাপারে যে ওভারব্রিজ তা দুইতলার সমান। ওভার ব্রিজের লোহার সিঁড়ি বেয়ে দুইতলা সমান উচ্চতায় উঠতে গিয়ে সুস্থ মানুষের ত্রাহি অবস্থা (অন্তত আমার বেলায়)। সেখানে বৃদ্ধরা উঠবেন কী করে! উপায় না পেয়ে কোনো কোনো বৃদ্ধকে ট্রাফিক পয়েন্ট দিয়ে রাস্তা পার হতে দেখেছি। একটু অসাবধান হলেই তো বকাঝোকা থেকে শুরু করে হাসপাতালের বিছানায় যেতে হয়।এবার আসা যাক রাষ্ট্রের কাছে –
গত বছর প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু এখন ৬৮ বছর। দেশে প্রবীণ মানুষের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ‘গুড হেলথ অ্যাডস লাইফ টু ইয়ারস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবীণ জনসংখ্যার বৃদ্ধি একটি বৈশ্বিক বিষয়। তবে নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলোতে তা দ্রুততম সময়ে ঘটছে।
সংস্থাটি আরো বলছে, প্রবীণদের বড় একটি অংশ নানা ধরনের প্রতিবন্ধিতার শিকার হয়। ৯৪ শতাংশ দৃষ্টি ও ৪৩ শতাংশ শ্রবণ সমস্যায় ভোগেন। বিশ্বব্যাপী ক্যানসার, ডায়াবেটিস, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসতন্ত্রের জটিলতা বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রবীণ ব্যক্তিদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের একটি বড় সমস্যা একাকিত্ব। পরিবারের অন্য সদস্যদের সময়ের বা সদিচ্ছার অভাবে প্রবীণ ব্যক্তিরা অনেক ক্ষেত্রে একা থাকতে বাধ্য হন।
৯৪ শতাংশ প্রবীণ দৃষ্টির সমস্যায় ভোগেন, ৪৩ শতাংশ বৃদ্ধ কানে শোনেন না? এরা কি পর্যাপ্ত চিকিৎসা সেবা পান রাষ্ট্রের কাছ থেকে? না, পান না। কারণ দেশে প্রবীণদের জন্য আলাদা বা বিশেষায়িত কোনো হাসপাতাল নেই। ঢাকার আগারগাঁওয়ে ২০০০সালে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রবীণ হাসপাতাল। যার আসন সংখ্যা মাত্র ৫০টি। ভেবে দেখুন দেড়কোটি প্রবীণের জন্য কেবল একটিমাত্র হাসপাতাল! অথচ দেশে মোট হাসপাতাল ৩হাজার ৮৪টি, এর মধ্যে সরকারি হাসপাতাল ৫৮৩টি। প্রবীণদের হাসপাতাল কোথায়? পরিসংখ্যান আরো বলছে, ২০৬০ সালে বাংলাদেশে মোট প্রবীণ হবে ৫ কোটির বেশি।
বৃদ্ধরা পরিবারে না হয় অবহেলিত, রাষ্ট্রও কী অবহেলায় রাখবে তাদের? রাষ্ট্র চাইলে তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করতে পারে, চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে পারে, বিনোদনের ব্যবস্থা করতে পারে। দেশে সরকারি নিবাসগুলোর অবস্থা যেমন তেমন। ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় পরিচালিত হচ্ছে প্রবীণ হিতৈষি ও জরা বিজ্ঞান সংঘ। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে ৫২টি প্রবীণ নিবাস থাকলেও তার সেবা ও চিকিৎসা মান নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। প্রবীণদের জন্য সরকার যে কিছু করছে না তা নয়। সরকার প্রতি মাসে কাগজ কলমে অগণিত প্রবীণের জন্য বয়স্কভাতা দিচ্ছে। একজন প্রবীণের চিকিৎসা খরচ ও অন্যান্য খরচের বিপরীতে যে টাকা পাওয়া যায় তা কী পর্যাপ্ত? এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন সুবিধা পাওনার জন্য তো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ রয়েছেই।
বয়স্কভাতার কথায় ধরা যাক, দলীয় অমুক নেতার মা কিংবা বাবা প্রবীণ (অথচ সচ্ছল, সুস্থ, ভাতা না দিলেও চলে) তাকে দাও বয়স্কভাতা, কারণ সে আমার দলের লোক। অথচ বাড়ির পাশেই দেখা গেল প্রকৃত একজন প্রবীণ তিনি কোনো রাজনীতি বোঝেন না, যার ছেলে কোনো দল করেন না, মাঠে কামলার কাজ করেন কিংবা কাজ করেন জীবিকার তাগিদে কোনো কারখানায়। সেই পরিবারের প্রবীণ মানুষটিই বঞ্চিত হলেন সরকারের সুবিধা থেকে। বয়স্ক ভাতা নিতে যেন আর ব্যাংকে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে না হয় প্রবীণদের, সরকারকে অন্যকোন উপায় বের করার অনুরোধ জানাই।
প্রতিবছর এ সব খাতে সরকারের কোটি কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। প্রকৃত প্রবীণদের তাতে উপকার হচ্ছে কী? বিবেচনার ভার পাঠকদের। এভাবে প্রবীণদের বঞ্চনার কথা লিখে শেষ করা যাবে না। ‘ভেঙে যাওয়া’ পরিবার না হয় প্রবীণদের পাশে নেই, রাষ্ট্র না হয় পাশে নেই (পর্যাপ্তভাবে) তাই বলে ব্যক্তিগতভাবে চাইলে আমরাই দাঁড়াতে পারি প্রবীণদের পাশে।
কোনো বৃদ্ধ রাস্তা পার হতে না পারলে তার হাত ধরে পারাপারের উদ্যোগ নিতে পারি, কোনো প্রবীণ পথ চিনতে না পারলে তাকে ঠিকানাটি চিনিয়ে দিতে পারি। অভুক্ত কাউকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে পারি, অসুস্থ কাউকে রাস্তার পাশের কোনো ফার্মেসি থেকে ৫/১০ টাকার ওষুধ কিনে দিতে পারি। নিশ্চয় শাস্তি পাবেন। আজ থেকেই এ চর্চাটি শুরু হোক না আমাদের ?
আমাদের দেশে ইউরোপিয়ন এর সহায়তায় হেল্পএইজ ইন্টারন্যাশনাল প্রবীণ অধিকার নিয়ে কাজ করছে। চুক্তি ভিক্তিক ২০১৪-২০১৬ পর্যন্ত দিনাজপুর, নওগা, মানিকগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে লোকজ আঙ্গিকে নাটক, গান, যাত্রাপালা, কিচ্ছা, গাজীকালুর পালা, পটগান, গম্ভীরা সহ বিভিন্ন উপস্থাপনের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে জন সচেতনতায়। আমি একজন সাংবাদিক হিসেবে দাতা সংস্থাকে অনুরোধ করতে চাই, যে সকল জেলার ইউনিয়ন পর্যায়ে আপনার কাজ করছেন। পরবর্তি সময়ে একই ডিজাইনে একই জেলা বা পাশ্ববর্তি জেলায় প্রবীণ অধিকার বিষয়ে প্রচারাভিযান চালিয়ে যাওয়ার জন্য। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক্সপোজার ভিজিট না করিয়ে উপজেলা পর্যায়ে সাংবাদিক কর্মশালা করতে পারলে প্রচারটা আরো গতিপাবে। কেননা বর্তমানে সারাবিশ্বে এই বিষয়টি একটি গুরুত্বপুর্ন ইস্যু হিসেবে দেখা দিয়েছে।
লেখাটি শেষ করার আগে ফুটপাতে মরে থাকা সেই বৃদ্ধের কথা আরেকবার স্মরণ করিয়ে দিলাম। ফুটপাতে বৃদ্ধের লাশ ঘুমায়, তাই আমাদের বিবেকের ঘুম ভাঙাটা জরুরি।
কারণ, আমরাও একদিন প্রবীণ হবো। যেমনটা বলেছিলেন, জীবনানন্দ দাশ, হে প্রগাঢ় পিতামহী আমিও তোমার মতো বুড়ো হব। ধন্যবাদ দেই দীর্ঘক্ষণ আমার এই লেখাটি পড়ার জন্য।
মোঃ মোহন মিয়া
সভাপতি
দুর্গাপুর প্রেসক্লাব।
০১৭১১-০০৩১২২
Sep 11, 2016 0
Sep 11, 2016 0
Sep 10, 2016 0
Aug 29, 2016 0
দুই মেয়েকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যা
Aug 15, 2016 0
গান শুনে আত্মহত্যা করেছে ১০০ জনেরও বেশি
Aug 11, 2016 0
ঘুমের ওষুধ যখন মারাত্নক
Jul 15, 2016 0
আজান শুনেই মুসলিম হলেন
May 17, 2016 0
Sep 11, 2016 0
Sep 10, 2016 0
Aug 29, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Sep 17, 2014 0
Oct 23, 2015 0
Aug 10, 2015 0
Jan 01, 2015 0
May 16, 2015 0
Dec 29, 2014 0
Apr 07, 2015 0
Oct 07, 2015 0
Jun 20, 2014 0
Jan 05, 2015 0
May 16, 2015 0
Jan 08, 2015 0
Jan 09, 2015 0
Aug 11, 2016 0
Jul 15, 2016 0
Feb 16, 2016 0
Jan 07, 2016 0
Dec 07, 2015 0
Nov 30, 2015 0
Oct 26, 2015 0
Oct 06, 2015 0
Feb 21, 2016 0
দুর্গাপুর(নেত্রকোনা)প্রতিনিধি : নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর পৌরসভায় মহিলা ডিগ্রী কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে শনিবার। মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ (ভারঃ) দিলোয়ারা বেগম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,...
Aug 22, 2016 0
Aug 20, 2016 0
Aug 09, 2016 0
Jul 05, 2016 0
Mar 12, 2016 0
Feb 28, 2016 0
দুর্গাপুর(নেত্রকোনা)প্রতিনিধি: নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার বিদায়ী অফিসার ইনচার্জ মোঃ রেজাউল ইসলাম খাঁন ও সদ্য যোগদানকারী অফিসার ইনচার্জ মোঃ হুমাযুন কবীর এর সাথে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে স্থানীয় সাংবাদিকদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার...
S | S | M | T | W | T | F |
---|---|---|---|---|---|---|
« Sep | ||||||
1 | 2 | 3 | 4 | |||
5 | 6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 |
12 | 13 | 14 | 15 | 16 | 17 | 18 |
19 | 20 | 21 | 22 | 23 | 24 | 25 |
26 | 27 | 28 | 29 | 30 |