সর্বশেষ আপডেট September 11th, 2016 4:08 PM
Jan 03, 2016 সুসং নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম : মুক্ত কথা 0
চারণ রনি : বাংলাদেশের শহর-নগর-গ্রাম এক কথায় অভ্যান্তরিন আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে যে বাহিনী সদা নিয়োজীত তাঁর নাম বাংলাদেশ পুলিশ।এই বাহিনী’র কার্যক্রম নিয়ে আছে নানান অভিমত। প্রায় প্রতিনিয়ত’ই খবরে এই বাহিনী’কে নিয়ে গঞ্জনা চলে,জনমনে চলে চুলচেরা বিশ্লেষন,অতঃপর মস্তব্য ইন্দ্রীয় গ্রায্য হয় “আমাদের পুলিশ অলস,আমদের পুলিশ ঘোষ খায়,আমাদের পুলিশ মানবাধিকার লঙ্ঘন করে।
প্রেক্ষাপট ২০১২-১৩,কাকতালীয় ভাবে এক সন্ধ্যাবেলায় কিছুটা সময় কাটালাম বাংলাদেশ পুলিশ এর একজন সাব-ইনিস্পেক্টর এবং তিন জন কনেস্টেবল এর সাথে ।দেশে রমরমা তান্ডব চলমান, আমি এক শহীদ মিনারের সামনে দাঁড়িয়ে আছি এমন সময় লাল বাতির গাড়িতে করে অচেনা সুরে উনাদের আগমন। যেহেতু আমার শহর টা একটা মফস্বল শহর, এখানে চলমান ঘটনা প্রবাহের লেশমাত্র অবসিস্ট ছিলো না। এখানে ধর্ম নিয়ে বামাল চলেনা, এখানে হরতাল বলতে কোনো শব্দ নেই, সরকারী দল ও বিরোধী দল একে অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলে। এই ছোট ভূ-স্বর্গে যদি পুলিশের গাড়ি বের হয় রাস্তায় তাহলে জনতা উৎসুক চিত্তে বিমর্ষ নেত্রে অবাক তাকিয়ে রয়। এই শহরের মানুষ এতটাই স্ব-চিস্তিত যে আপন কেউ পুলিশ লকাপে থকলেও গা এড়িয়ে চলে, যেন তার মান-সম্মানে হানি না ঘটে। এই শহরে মানুষের কাছে “পুলিশ মানেই ছুঁইলে আঠারো ঘা”- বুঝুন ঠেলা ! আমিও এই শহরেরই ছেলে, তাহলে ব্যাতিক্রম হই কি করে। নেহাৎ বিপদে পরে আমি একটু এগিয়ে গিয়ে বললাম “জ্বী আপনারা!?
উওরে শুধালো-“সারা দেশেই তান্ডব চলছে, শহীদ মিনার ভাঙ্গা হচ্ছে, পতাকাতে আগুন, আমাদের সহকমীঁদের হত্যা করা হচ্ছে, তাই ও,সি স্যার আমাদের কে এখানে ডিউটি দিছে”। আমি বললাম-শুধু শুধু আপনারা এখানে, আমাদের শহরে এসব নেই?
উওরে শুধালো-“তা জানি যে এই শহরে এসব নেই, তবুও ওদের বিশ্বাস নাই, যদি এট্যাক করে বসে তাহলে”?
আমি আর এই ব্যাপারে কথা বারালাম না, কারন সত্যিই যদি ঔ রকম অঘটন ঘটে তাহলে আমিতো একদম আলুভর্তা হইয়া যামু। আচ্ছা ধন্যবাদ আপনাদের, বলিয়া আমি একটা চা’য়ের দোকানে ঢুকলাম চা খাবো বলে,আমার জন্য একটা চা চাইলাম, ক্ষুদে শিশুটা কাঁপা কাঁপা হাতে আমাকে এক কাপ গরম চা দিলো। পুরা দোকানে কাস্টমার আমি একা। আমি চা’য়ে চুমুক দিয়ে দোকানের ভিতর থেকে লক্ষ করলাম যে ঔ চার জন পুলিশ অন্ধকারে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে মশার কাঁমড় খাচ্ছে। আমার মনে কেনো জানিনা মনে হলো উনাদের কে চা’খাওয়াই! কালক্ষেপন না করে সোজা দোকানী’কে বললাম আর ৪টা চা দাওতো? দোকানী অবাক আমার দিকে তাকিয়ে বললো—
কাউকেই তো দেখচ্ছিনা! চা কার লেইগা!
আমি কহিলাম ঔ যে শহীদ মিনারের সামনের পুলিশদের দাও। দোকানী আর কোনো কথা না বলে পিচ্চিকে দিয়ে চা পাঠালো। কিছুক্ষন পর পিচ্চিটা আমাকে এসে বললো- তুমারে ভিতরে যাইতে কইছে-পুলিশেরা। আমি কিছুটা ভীতি নিয়া ভিতরে আবার গেলাম-আর মনে মনে ভাবলাম কিছু কি ভুল করলাম নাকি,চা পাঠাইয়া ? সঙ্কিত মনে ধীরে ধীরে আমি উনাদের সন্মুখে গিয়ে দাঁড়ালাম। সাব-ইনিস্পেক্টর সাহেব আবেগ-আপ্লুত হইয়া আমার দিকে তাহার হাত খানা আগাইয়া দিল এবং আমিও হাত বাড়াইলাম ও করমর্দনে আবদ্ধ হইলাম হাসি মুখে। মনে ভাবিলাম, এই যাত্রায় পাড় পাইলাম ! এমন সময় আমার এক বন্ধু, যাহাকে আমি মামা বলিয়া সর্বদাই সম্মানিত করি, তিনি আমাকে ভাগিনা বলিয়া ডাকিয়া তাহার উপস্থিতি জানান দিলেন। মামাকে পাইয়া আমার কন্ঠে প্রান ফিরিলো ! আমি পুলিশ ভাইদের কহিলাম-আপনাদিগকে ধন্যবাদ যে এই মশার কামড় কে উপেক্ষা করিয়া আপনারা আপনাদের ডিউটি পালন করিতেছেন। আর একটু ব্যাঙ্গ করিয়াই কহিলাম যে তাহারা তা বুঝিতে পারিলো। উওরে শুধালো সাব-ইনিস্পেক্টর সাহেব- “দেখুন আমরা সর্বদাই চেষ্টা করি আমাদের কাজ সঠীক ভাবে সম্পাদনে, কিন্তু পেরে উঠি না (একটা দীঘঁশ্বাস মুহুতেঁ আমার ইন্দ্রীয় শ্রবন করিলো)! আমি-পারেন না কেনো ? আচ্ছা আমি প্রায়ই শুনি আপনারা নাকি ইচ্ছা করলে দেশ ২৪ঘন্টার মাঝে ঠিক করতে পারেন ? পুলিশ-তা পারে, কিন্তু বাধ সাধে রাজনীতিবীদরা, সুশীল সমাজের মাথা এবং কতিপয় সংবাদ মাধ্যমের কয়েকজন! আমি-মানে কি ? পুলিশ। দেখুন আমাদের কে সবাই বলে আমরা ঘুষখোর, আমরা অসাধু, আমরা দুর্নীতিবাজ! আসলেই কি আমরা তাই ? আমাদেরও মন আছে, বিবেগ আছে, আমরাও এই বঙ্গের সন্তান। আমি একজন সাব-ইনিস্পেক্টর, আমার বেতন দেওয়া হয় ১৫,০০০ -১৬,০০০ হাজার টাকা। আচ্ছা আমি আপনাকে আমাদের কর্মের বিবরন দিচ্ছি। আমি আজ এই থানায় আছি, আমাকে এই থানার প্রতিটা ইউনিয়নে আমার সোর্স নিয়োগ করতে হয়, প্রতিটা জায়গায়, যেমন ধরুন বাজারে নিয়ন্ত্রনেও বা বিভিন্ন সঙ্ঘবদ্ধ চক্রে, দলে আমাকে সোর্স নিয়োগ করতে হয়। আমি সোর্স ছাড়া কিভাবে জানবো,আমি কি আসামীর বাড়ী চিনি? না যে ক্রাইম করে তাদের ২৪ঘন্টা পাহারা দিই। তাহলে দারায় ধরুন আমি ৬-১০ জনের সোর্স নিয়োগ করলাম আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনের নিমিত্তে, দেশের স্বার্থে, আপনাদের স্বার্থে, কিন্তু সোর্সদের কে আমাকেই মাসে মাসে টাকা দিতে হয় ১০,০০০=১২০০০ হাজার টাকা + আমি যখন কোনো আসামী ধরতে গেলাম তখন আমার সাথে এক দুই জন সিপাহি থাকে, যেহেতু আমি তাদের স্যার সেহেতু আমাকেই কিন্তু তাদের কে চা-বিস্কুট খাওয়াতে হয়, ধরুন দিনে ৫০টাকা, ৩০দিন ১৫০০ টাকা, আমি যে মোটর সাইকেল ব্যাবহার করি বিভিন্ন স্থানে দ্রুত পৌঁছাবার জন্য তাতেও কিন্তু মিনিমাম প্রতিদিন ১ লিটার পেট্রোল লাগে, বর্তমান বাজারে ১০০ টাকা করে ৩০দিন ৩০০০ টাকা, আমার সবার স্বার্থে মোবাইল ফোন ব্যাবহার করতে হয়, তা মাসে ধরুন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, আমারও পরিবার আছে তাদের মাসে একটা খরচ দিতে হয়, তা ধরুন ৬০০০ থেকে ৮০০০ টাকা, আমাদেরও তো আপনাদের মতো বন্ধু আছে, তাহলে ধরুন মাসে ১০০-২০০ টাকা, এই পযন্ত ধরুন মোট ২৪০০০-২৮০০০ টাকা। সরকার দেয় ১৫০০০টাকা। কিন্তু ২৮০০০/- লাগলে কি করবো? আমরা কি আমাদের সুখের জন্য সোর্স নিয়োগ করি না আপনাদের স্বার্থে, যদিও সোর্সের জন্য সরকারি ভাবে বরাদ্দ আছে, তা শুধু কাগজে পত্রে সীমাবদ্ধ। তারপর দেখুন আরেক জ্বালা,এতো খরচা করে,কষ্ট করে সোর্সের মাধ্যমে আসামী বা সন্ত্রাসী ধরলাম, আর ওমনি ফোন বেজে উঠবে কোনো নেতা বা মহারথীর, বলে যে আসামী আমার লোক, ওকে ছেরে দাও, যদি না ছাড়ি, তাহলে পরদিন হাতে বদলির চিঠি, সবই বৃথা। আমরা আপনাদের জানমাল রক্ষার্থে নিয়োজিত কিন্তু আমাদের কেউ মরলে আপনারা কথা বলেন না। আর কোনো সন্ত্রাসীকে মারলে আপনারা সোচ্চার ! আমরা কি সখে মানুষ মারি ! আমরা যে সময় গুলি ছুরি তখন আমাদেরও চোখের সামনে ভেসে উঠে এ ও তো কোনো না কোনো মায়ের সন্তান, কারো স্বামী, কারো ভাই! কিন্তু পরিস্থিতির কারনে আমাদের কিলার হতে হয়, এইটাই আমাদের দায়িত্ব, যে কোনো ভাবে আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা। হায়রে মানবাধীকার?
আমি-অনেকটা কষ্টে বললাম চা খাবেন? আরেক কাপ। সিগারেট চলবে ? ধার করা টাকায় সিগারেট আনতে পাঠালাম মামাকে।
পুলিশ-না ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ। দেখুন আমরা কিন্তু আমাদের কোনো উৎসব পালন করতে পারিনা সহজে, ডিউটী থাকে, জুম্মার নামাজেও ঠাঁয় দাঁড়িয়ে ডিউটী। আপনারা বিভিন্ন দিবস পালন করেন, আমরা কিন্তু অটল ডিউটি, ঈদে পরিবার-পরিজন দের সময় দিতে পারিনা, আমাদের ডিওটি, হয়তো নিজের মত সময় কাটাতে আপনাদের শহরেই বেরোলাম ঘুরতে, সেই সময় খবর আসলো কোথাও ক্রাইম হচ্ছে, আমাকে সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যেতে হবে হয়। আমাদের কি মন নেই, তবুও আমরা দেশ ও দশের স্বার্থে সদা নিয়োজিত থাকি হাসিমুখে।
আচ্ছা তাহলে আপনারা আন্দোলন এ নামেন না কেনো বেতন বৃদ্ধির দাবীতে? আমরা আজ যদি আন্দলোনে যাই, বা স্ট্রাইক করি ১ ঘন্টার জন্য, তাহলে দেশ ধংসস্তুপে পরিনত হবে, আমরা এ কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনা দেশের স্বার্থ, এই জন্য আমাদের কোনো ইউনিয়ন নেই ,আমরা দেশের তরে সর্বদা। কিন্তু কেউ বুঝেনা, সবাই বাঁকা চোখেই তাকায়। আমরা হলাম সেই বীর যারা প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের আহ্বান করে বিদ্রোহ করি ৭১ এ রাজারবাগ পুলিশ লাইনে। তারপরও আমরা চিরকাল অবহেলিত, রাজারবাগ পুলিশ লাইনে গিয়ে দেখুন, সেখানে এক বিছানায় আমাদের কতজন সহকর্মী রাত্রি যাপন করে, সরকার আমাদের দিকে যতেস্ট আন্তরিক, যদি আরেকটু আস্তরিক হয়ে আমাদের স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দেয়, আমাদের বেতন বৃদ্ধি করে, আমি হলফ করে বলতে পারি কেনো পুলিশ ঘুষ খাবেনা।দ ুর্নীতি করবেনা। কে চায় কলঙ্কিত জীবন যাপন করতে? আমাদের হাত পা বাঁধা, আমরা কি আমাদের সামান্য ভিটে মাটি বিক্রি করে সৎ থাকবো ? আর কতদিনই থাকবো? আমরা তো দেশের সেবায় থেকেই দশের সেবার তরে ঘুষখোর ? (এক ফোঁটা অশ্রু ঝরে পড়লো) আমিও দেখি কেমন যেনো কান্না কান্না পাচ্ছিলো। সারা জীবন ভুলই বুঝলাম। পুলিশ কে, পুলিশ কি ঘুষখোর ? নাকি অসহায়। গত হয়েছে কয়েক বছর। কিন্তু সেই দিন থেকে আমি আজও খুঁজে ফিরছি কিছু উত্তর। আমরা রাতে ঘুমাই-ওরা বিনিদ্র,আমরা জমকালো আয়োজনে পরিবার-পরিজন নিয়ে উৎসবে মাতি-উল্লাস করি, ওরা ঠাঁয় দাঁড়িয়ে। এইতো স্বপ্ন কিছু দিন আগেও খুন হলো পুলিশ সদস্য, ছুরিকাহত হলো মানবাধিকার কর্মীদের প্রতিবাদ চোখে পড়েনি, বন্ধু মারফত জানতে পারলাম আজও রাজারবাগ পুলিশ লাইন বহাল তবিয়তেই, জানতে পারলাম আজও ওদের কোনো আলাদা বেতন কাঠামো নেই, জানতে পারলাম আজও ওরা অসহায়। আসুন না, অন্তত একটি স্বাধীন দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে দেশের অতন্ত্র প্রহরীদের কথা ভাবি, জাগাই আমাদের বিবেক টাকে।
Sep 11, 2016 0
Sep 11, 2016 0
Sep 10, 2016 0
Aug 29, 2016 0
দুর্গাপুর প্রেসক্লাবে মতবিনিমিয় সভা
Feb 28, 2016 0
অমূল্য মনি সিংহ – মূল্যায়িত না হলে ক্ষতি কার?
Jan 07, 2016 0
পৌর নির্বাচনে প্রমাণ হবে আ’লীগ-বিএনপির জনপ্রিয়তা
Dec 26, 2015 0
প্রিয় নবীকে স্বপ্নে দেখার আমল
Oct 09, 2015 0
Sep 11, 2016 0
Sep 10, 2016 0
Aug 29, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Aug 24, 2016 0
Sep 17, 2014 0
Oct 23, 2015 0
Aug 10, 2015 0
Jan 01, 2015 0
May 16, 2015 0
Dec 29, 2014 0
Apr 07, 2015 0
Oct 07, 2015 0
Jun 20, 2014 0
Jan 05, 2015 0
May 16, 2015 0
Jan 08, 2015 0
Jan 09, 2015 0
Aug 11, 2016 0
Jul 15, 2016 0
Feb 16, 2016 0
Jan 07, 2016 0
Dec 07, 2015 0
Nov 30, 2015 0
Oct 26, 2015 0
Oct 06, 2015 0
Feb 21, 2016 0
দুর্গাপুর(নেত্রকোনা)প্রতিনিধি : নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর পৌরসভায় মহিলা ডিগ্রী কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে শনিবার। মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ (ভারঃ) দিলোয়ারা বেগম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,...
Aug 22, 2016 0
Aug 20, 2016 0
Aug 09, 2016 0
Jul 05, 2016 0
Mar 12, 2016 0
Feb 28, 2016 0
দুর্গাপুর(নেত্রকোনা)প্রতিনিধি: নেত্রকোনার দুর্গাপুর থানার বিদায়ী অফিসার ইনচার্জ মোঃ রেজাউল ইসলাম খাঁন ও সদ্য যোগদানকারী অফিসার ইনচার্জ মোঃ হুমাযুন কবীর এর সাথে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে স্থানীয় সাংবাদিকদের এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার...
S | S | M | T | W | T | F |
---|---|---|---|---|---|---|
« Sep | ||||||
1 | 2 | 3 | 4 | |||
5 | 6 | 7 | 8 | 9 | 10 | 11 |
12 | 13 | 14 | 15 | 16 | 17 | 18 |
19 | 20 | 21 | 22 | 23 | 24 | 25 |
26 | 27 | 28 | 29 | 30 |